Hero Xtreme 160R

🔶  Hero Xtreme 160R ABS  🔷

🔸১৬০ সিসি সিঙ্গেল সিলিন্ডার বিএস-৬ এয়ার কুলড ইঞ্জিন

🔹১৪ টি সেন্সর সমৃদ্ধ ফুয়েল ইঞ্জেকশন সিস্টেম

🔸১৫ হর্স পাওয়ার ও ১৪ নিউটন মিটারের টর্ক

🔹৩৭ মিলিমিটার টেলেস্কোপিক ফর্ক ও মনোশক (৭ স্টেপ)
🔸সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস (২৭৬ মিমি ফ্রন্ট ডিস্ক)
🔹ফুল এলইডি ইনফরমেশন ক্লাস্টার
🔸অল এলইডি [ হেড ল্যাম্প, ইন্ডিকেটর ও টেইল ল্যাম্প ]
🔹ইঞ্জিন কিল সুইচ, হ্যাযার্ড ওয়ারনিং সুইচ
🔸১৩৯ কেজি ওজন
🔹ডায়মন্ড ফ্রেমের মাস্কুলার ডিজাইন
🔸কমপ্যাক্ট স্পোর্টি এক্সহস্ট
🔹বডি কাট গ্রাব রেইল
🔸H সিগনেচার টেইল ল্যাম্প
🔹০ - ৬০ কিমি/ঘন্টা ৪.৭ সেকেন্ড
🔸সাইড স্ট্যান্ড কাট অফ
🔹১৩০ মিলিমিটার রিয়ার টায়ার এবং ২২০ মিলিমিটার পেটাল ডিস্ক ব্রেক
🔸এলইডি DRL (Daytime Running Lamp)

⭕ বেশ ভালো ভাবে আবার ১৫০/১৬০ সিসি সেগমেন্টে হিরো প্রবেশ করলো, তাদের নতুন Xtreme 160R নিয়ে। এতে ১৬৩ সিসির ৪ স্ট্রোক এবং ২ ভালভের ওভার হেড ক্যাম শ্যাফ্টের এয়ারকুলড ইঞ্জিন দেয়া হয়েছে যা, ১৫ হর্স পাওয়ার এবং ১৪ নিউটন মিটারের টর্ক উৎপন্ন করে।

⭕ এই ইঞ্জিন টি প্রোগ্রামড ফুয়েল ইঞ্জেক্টেড যা, ১৪ টি সেনসর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এবং বিএস-৬ স্ট্যান্ডার্ড। সেল্ফ স্টার্টের পাশাপাশি রয়েছে কিক স্টার্টার অপশন। তবে, ৫ স্পিড গিয়ার বক্স থাকলেও গিয়ার সেনসর থাকছে না।

⭕ ডায়মন্ড ফ্রেম চ্যাসিস, সামনে রয়েছে ৩৭ মিলিমিটারের টেলিস্কোপিক ফর্ক এবং পেছনে ৭ স্টেপ অ্যাডজাস্ট্যাবল মনো শক। সামনে, ১০০/৮০ এবং পেছনে ১৩০/৭০ সেকশন টায়ার ও ১৭ ইঞ্চি এর রিম। গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স প্রায় ১৬৭ মিলিমিটার।

⭕ সামনে ২৭৬ মিলিমিটার এবং পেছনে ২২০ মিলিমিটার ডিস্ক ব্রেক। উভয়ই পেটাল ডিস্ক সম্পন্ন। তবে, সামনে সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস অপশন রয়েছে।

⭕ ফুল এলইডি লাইট এর সাথে ডিজিটাল এলইডি ক্লাস্টার কনসোল। তবে থাকছে না গিয়ার ইন্ডিকেটর। এছাড়া রয়েছে সাইড স্ট্যান্ড ইঞ্জিন কাট অফ, অর্থাৎ সাইড স্ট্যান্ড নামানো থাকলে ইঞ্জিন সেল্ফ নিবে না।

⭕ এই মোটরসাইকেল টি ২০২৯ মিমি লম্বা, ৭৯৩ মিমি চওড়া এবং ১০৯২ মিমি উঁচু। এর সিট এর উচ্চতা প্রায় ৭৯০ মিমি। হুইলবেস ১৩২৭ মিমি। এর ওজন প্রায় ১৪০ কেজি।

⭕ ১২ লিটারের ফুয়েল ট্যাংক। ফুল ট্যাংক ফুয়েলে এটি অন্তত ৪৫০ কিমি চলতে সক্ষম। মাইলেজ ৩৫ - ৪০ কিমি প্রতি লিটারে।

🟠 দেখার বিষয় এটি আমাদের দেশে এফযেড-এস ভি-৩, জিক্সার এবিএস, হর্নেট সিবিএস/এবিএস, আরটিআর ৪ভি এর ভীরে জায়গা করে নিতে পারে কিনা। তবে, হিরো মোটরসাইকেল সবসময় ভ্যালু ফর মানি। কমফোর্ট, ব্রেকিং, ক্রুজিং, লং লাস্টিং পার্ফর্ম্যান্স এবং কম খরচের অপশন মানেই "হিরো মোটরসাইকেল"। শুধু তেল ভরা বা সময় মতো ইঞ্জিন অয়েল রিফিল করার পাশাপাশি টুকটাক কিছু মেইনটেন্যান্স ছাড়া তাদের বাইকে আর অতিরিক্ত কোনো কাজ থাকে না।

⭕ বেসিক ইউজার এক্সপেরিয়েন্স এর জন্য এই মোটরসাইকেল টি একটি সেরা অপশন। এখন শুধু বাংলাদেশে লঞ্চ হওয়ার অপেক্ষা।

আরো তথ্য পেতে চোখ রাখুন  Xpress Moto তে